বৃহস্পতিবার, ১৬ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, রাত ৪:২৭

শিরোনাম :
কথা দিচ্ছি আপনাদের সেবায় আমি সর্বদা পাশে থাকবো : চেয়ারম্যান প্রার্থী এসএম জাকির হোসেন উপজেলার উন্নয়নে আপনাদের পাশে আমি সর্বদা রয়েছি -ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতিকের চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের ওপর হামলা, আহত-২ সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়া কে এই জাকির হোসেন প্রচার-প্রচারণায় ভোটারদের মন জয় করছেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম যারা আমার জন্য কাজ করেছে আমি তাদের রেখে কখনো পালিয়ে যাইনি-এসএম জাকির হোসেন রেমিটেন্স আহরণে রূপালী ব্যাংকের ২ দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন সম্পন্ন সদর উপজেলা নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী জসিম উদ্দিনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষনা বরিশালের দুই উপজেলায় বৈধতা পেলেন ২৫ প্রার্থী ঝালকাঠিতে বেপরোয়া ট্রাক কেড়ে নিল ১৪ প্রাণ
ওজন হ্রাসের বিড়ম্বনায় চামড়া ছাড়াতে হবে

ওজন হ্রাসের বিড়ম্বনায় চামড়া ছাড়াতে হবে

dynamic-sidebar

শরীরের ওজন অর্ধেকেরও বেশি কমিয়ে ডাক্তারদের হতবাক করে দিয়েছেন তেরো বছর বয়সী এক বালক। আরিয়া পারমানাকে বিশ্বের সবচেয়ে মোটা ও ভারী বালক মনে করা হত। সে ৩০ স্টোন ওজন নিয়ে বাসবাস করত। প্রায় ১৭ স্টোন ওজন কমানোর পর ইন্দোনেশিয়ান এই বালকটিকে এখন অচেনা মনে হয়। ওজন কমানোর ফলে এক ধরনের বিড়ম্বনায় পড়েছে বালকটি। তাই সে ছাড়াতে চায় চামড়া।

আরিয়ার বয়স যখন পাঁচ তখন থেকেই শরীরের ওজনের সাথে লড়াই করে আসছে। যদিও তার বাবা-মা তাকে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে উৎসাহিত করেছিল কিন্তু ফ্যাটযুক্ত খাবারের চাহিদা উপেক্ষা করতে পারেনি।

ছেলেটির বাবা আদে সোমন্ত্রী বলেন, ‘আরিয়ার যখন পাঁচ বছর বয়স তখনই সে অনেক মোটা হয়ে গিয়েছিল। আমিই তার এই অবস্থার জন্য দায়ি।’

তিনি আরো বলেন, যদি মিষ্টি জাতীয় খাবার খেতে চাইত তাহলে আমরা তাই খেতে দিতাম। যদি তাত্ক্ষণিক নুডলস খেতে চাইত তাহলে আমরা এটাই রান্না করতাম।

যখন আরিয়ার ১০ বছর বয়স তখন তার ওজন ৩০ স্টোন। বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ওজন তার। তার বয়সের ছয় জন ব্যক্তির সামন ছিল অরিয়ার ওজন। সে পাঁচ মিটার রাস্তা হাঁটার জন্য সংগ্রাম করত। গোসল করতে চাইলে পুকুরের যেতে হত। আরিয়কে গ্যাস্ট্রিক বাইপাস অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে ওজন কামানোর বিপক্ষে ছিল তার বাব-মা। তারা অন্য কোনো বিকল্প খুঁজে ওজন কমাতে চেয়েছিল।

পারে জাকার্তার ওমনি হাসপাতালে ওজন কমানোর জন্য বারিয়াট্রিক পদ্ধতি চালু করা হয়। এর ফলে তার জীবন পরিবর্তন হতে শুরু করে। মাত্র এক মাসের মধ্যে পাঁচ স্টোন ওজন কমে যায়। এখন তার খাবার তালিকার মধ্যে রয়েছে ভাজা মাছ, স্যুপ, ফল ও সবজি। ওজন কমার পর থেকে সে অনেক ভালো আছে।

আরিয়া জানায়, আমি এখন আনন্দিত। আমি ফুটবল খেলতে পারি, বন্ধুদের সাথে ঘুরতে যেতে পারি, মাঠে খেলতে পারি, নদীতে যেতে পারি। আগে আমি কিছুই করতে পারতাম না। কিন্তু এখন আমি ইচ্ছামতো কাজ করতে পারি।

ওজন কমানোর ফলে ঝুলে রয়েছে অতিরিক্ত চামড়া। আরিয়া আশা করছে বান্ডুংয়ের হাসান সাদিকিন হাসপাতালে ঝুলে থাকা অতিরিক্ত চামড়া অপসারণ করা হবে।

তার বাবা জানান, সে এখন ব্যায়াম করছে, ফুটবল খেলছে, ব্যাডমিন্টন খেলছে। তার শরীরে অতিরিক্ত চামড়া ঝুলে রয়েছে। অবশ্যই এই চামড়া অপসারণ করা হবে।

আমাদের ফেসবুক পাতা

© All rights reserved © 2018 DailykhoborBarisal24.com

Desing & Developed BY EngineerBD.Net